
সম্প্রতি পতুর্গালের একটি মানবাধিকার সংগঠনের কাছ থেকে এক মিলিয়ন ইউরো সমমূল্যের পুরস্কার জিতেছেন জলবায়ু আন্দোলনের প্রতীক হয়ে ওঠা সুইডিশ কিশোরী গ্রেটা থানবার্গ।
বাংলাদেশি মুদ্রায় এ পুরস্কারের অর্থমূল্য দাঁড়ায় প্রায় নয় কোটি ৭০ লাখ টাকা।



গ্রেটার এ যাবৎ কালে পাওয়া সবচেয়ে বড় অঙ্কের পুরস্কার এটি। কিন্তু এই বিপুল অর্থ নিজের জন্য না রেখে মানুষের কল্যাণে দান করে দিয়েছেন তিনি।
সোমবার অনলাইনে এক ভিডিওবার্তার গ্রেটা থানবার্গ বলেছেন, ‘আমি যা কল্পনা করতে পারি এটি তার চেয়েও বেশি অর্থ।



এ পুরস্কারের পুরো অর্থ আমার ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন সংস্থা ও প্রকল্পগুলোতে দান করা হবে, যারা জলবায়ু সংকট এবং পরিবেশগত সংকটে ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের সাহায্যে কাজ করছে।’
জানা যায়, সম্প্রতি পতুর্গালের গুলবেনকিয়ান পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন গ্রেটা থানবার্গ। পুরস্কার বিষয়ক জুরি কমিটির প্রধান জর্গে সাম্পায়ো জানিয়েছেন, জলবায়ু পরিবর্তনে বিরুদ্ধে দৃঢ় সংগ্রাম ও এ কাজে গ্রেটা যেভাবে তরুণ প্রজন্মকে একত্রিত করেছেন, তার জন্য তাকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।



রামমন্দিরের জন্য স্বর্ণের ইট দান করছেন মুঘল যুবরাজ
অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণের জন্য একটি স্বর্ণের ইট দান করতে চান শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের ষষ্ঠ প্রজন্মের বংশধর যুবরাজ হাবীব উদ্দিন টুসি। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নিদর্শন হিসেবে রামমন্দির নির্মাণের জন্য একটি সোনার ইট দানের কথাও জানিয়েছেন তিনি।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের জন্য ভূমিপূজার কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে। ৫ আগস্ট সে অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন যুবরাজ হাবীব উদ্দিন টুসি।



তিনি হায়দ্রাবাদের শামশাবাদে বাস করেন। তার ইচ্ছা, মন্দির নির্মাণের শুরুতে তার দান করা সোনার ইটটাই যেন সবার আগে স্থাপন করা হয়।
সোমবার এক সাক্ষাৎকারে এ মুঘল যুবরাজ বলেন, এক কেজি ওজনের ওই সোনার ইটের দামে প্রায় ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। দিল্লিতে প্রায় দেড় মাস আগেই অর্ডার দিয়ে তৈরি করে রেখেছিলাম। এখন সেটি সুরক্ষিত জায়গায় রাখা আছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছি।



সোনার ইটটি তার হাতে তুলে দেওয়ার জন্য সময় চেয়েছি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে কোনও সাড়া মেলেনি। সোনার ইটটির নকশা তিনি নিজেই বানিয়েছেন। ইটের উপরে খোদাই করা আছে ‘জয় শ্রীরাম’।
যুবরাজ বলেন, আমি এর জন্য সরকারের কাছ থেকে কোনও বিশেষ সুবিধা পেতে চাই না। আমার কাছে এটাই যথেষ্ট যে আমাকে মোঘল যুবরাজ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।